রবিবার, ১১ মে, ২০১৪

১৮+ হয়েই গেলাম।

ইয়াপ্পি…
১৮+ হইয়া গেছিগা। এখন আমারে ঠেকায় ক্যাডা? সবকিছু উড়াইয়া দিমু।
রেড এ্যালার্ট… রেড এ্যালার্ট… রেড এ্যালার্ট…

১০ই মে ছিল আমার জন্মদিন।

কিছু ক্ষেত্রে রিয়েল লাইফের তুলনায় ভার্চুয়াল লাইফ টা বেশি উপভোগ্য হয়। তা বোঝা যায় জন্মদিন এলে। এত্ত এত্ত উইশ সত্যিই খুবই ভালো লাগে।
দুই আইডির ওয়াল, ইনবক্স, টুইটার, জি+, আস্ক এফএম মিলিয়ে প্রচুর মানুষ উইশ করেছে যা আমার আশার চেয়েও বেশি ছিল।

বিশেষ করে ফেসবুকে আমার দুইজন প্রিয় ব্যক্তি ময়লা বাবা এবং আলিম আল রাজী ভাইয়ের উইশ আমার জন্য স্পেশাল ছিল।

আবার দিশা তো আমাকে উইশ করে চমকে দিয়েছিল। তার উইশ টা আমার জন্য খুব স্পেশাল ছিল।

মাইশা নুসরাত ফোনে, এফবি তে উইশ করেই হাওয়া। দিনের বেলায় অবশ্য সারপ্রাইজ দিয়েছে।

সকালের দিকে সজনী আমাকে উইশ করে। ও এফবি ব্যবহার করেনা। তাও আমার বার্থডে মনে রেখেছে এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া। 

শেষ বেলায় লাজুকের উইশ টাও খুব ভালো লেগেছে। যদিও ওর প্রতি একটু রাগ ছিল। ওর উইশের পর রাগ টা কেটে গেছে।

অনন্যা অনু বারোটা বাজার পরই স্ট্যাটাস ট্যাগ দিয়ে উইশ করে সাথে তো ওর ফাইজলামী ছিলই।

ভেবেছিলাম অনন্যা রুজদানী আমাকে উইশ করবে না। তবুও ও করেছে এটা খুব ভালো লেগেছে।

শাওরীন স্নেহা হারামীটার কাছ থেকে আরো আগে উইশ আশা করেছিলাম।

ফারনাজ নওমী কালেভদ্রে এফবি তে আসে। তার মাঝ থেকে উইশ করে মন টাই ভালো করে দিয়েছিল।

তাসনীম আনিসা উইশ করার পর বেশ কিছুক্ষন আড্ডাবাজী করেছে।

ইশরাত জাহান প্রমি সবসময় জান জুন বলে আমাকে শক দেয়। ফাজিল টাইপের ভালো মেয়েটা কালও উইশ করে চমকে দিয়েছে।

কাসফিয়া তন্না জাপান থেকেও স্মরণ করেছে।

ছোট পাকনি আপু মার্জু উইশ করতে ভোলেনি।

শেষাদ্রীর হাওয়ারে লাইত্থানো দরকার্। একেবারে শেষ বেলায় উইশ করেছে।

টুইটারে রাইসা আপু কিভাবে আমার বার্থডে টের পেলো তা আমার কাছে রহস্য।

পিয়া হাসনাইন আস্ক এফ এম এ এনোনিমাসলি উইশ করেও ধরা খেয়ে গেছে।

জি+ নাদিরা আপু অনেক আন্তরিক ভাবে উইশ করেছে।

জেনেলিয়া জেনী আমাকে পর দিন সকালে উইশ করেছে।

পিকু আমাকে উইশ করেনি।

স্পর্শিয়া অরিন, জেরীন সামারা, সুমাইয়া সুলতানা আদিবা, রিমা ওবায়েদ,  তাসনীম তামান্না জুঁই, অপ্সরা সিজেল আপি সবাইই আগেভাগেই উইশ করেছিল।

বর্ষণ কয়েকদিন আগে থেকেই বার্থডে নিয়ে কথা বলছিল। উইশের আগেই ওর খাওয়া দাওয়ার চিন্তা।

এস কে নূর মোহাম্মদ উইশ করেই আইডি ডিএক্টিভ করে দিয়েছিল।

আমার এত ছেলে ফ্রেন্ড উইশ করেছে যে সবার নাম লেখা আসলেই সম্ভব নয়।

সুমন হারামী আমাকে উইশ করার কথা ভুলেই গিয়েছিল। ওকে আমিই ফোন দিয়ে এফবি তে ঢুকতে বললাম।

আবির হারামী দুই আইডিতেই উইশ করেছে।

আব্দুল বাসিত ভাইয়ের উইশ টা মজাদার ছিল।

সজীবও দুই আইডিতে উইশ করেছে।

হীরকও উইশ করেছে।

সুদীপ্ত  আমাকে উইশ করার কথা ভুলেই গেছে। হারামীটা পর দিন উইশ করেছে।

যাই হোক অনেক মানুষ উইশ করেছে এতেই আমি খুশি।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Tricks and Tips