পিসিতে বিজয় দিয়ে বাংলা লিখতাম। যখন ফেসবুকে এলাম তখন বাংলায় লেখার
কথা মাথাতেও ছিল না। তবুও মাঝে মাঝে বিজয় দিয়ে বাংলায় স্ট্যাটাস দেয়ার চেষ্টা করতাম। বাংলায় স্ট্যাটাস দেয়া যেত না বলে বিজয়, মজিলা আর ফেসবুকের মুন্ডুপাত করতাম। তখনও অভ্রের নাম শুনিনি। পরে একটা বাংলা লেখা যায় এমন ফোন পেয়ে গেলাম। কিন্তু সেটাতে ৫১২অক্ষরের বেশি লেখা যেত
না। পরে অবশ্য অভ্রের খোজ পেয়ে মন মত পিসি দিয়ে বাংলা লেখা শুরু করি।
ফেসবুকে প্রথম থেকেই বেশকিছু ফ্রেন্ড পাই যাদের সাথে বেশ ভালো সম্পর্ক
ছিল। কিন্তু তাদের সাথে সম্পর্ক টেকেনি শুধুমাত্র আমার বাংলা প্রীতির কারনে। তারা আমার বাংলা প্রীতিতে যারপরনাই বিরক্ত ছিল। অনেক সময় তিরষ্কারও করতো। বন্ধুত্বের খাতিরে প্রথমে সব মেনে নিলেও পরে আর পারিনি। তাদেরকেও
মাঝে মাঝে বাংলা নিয়ে জ্ঞান দিতাম তাদের অন্য ভাষার প্রতি বেশি দরদের কারনে। তারা আমার ব্লকলিস্টে আছে। হ্যা বাংলার প্রতি ভালোবাসার কারনে আমি যেকোনো কিছু করতে রাজি। অতিমাত্রায় বাংলা প্রীতির কারনে ইংরেজী পরীক্ষাতেও বাংলা লেখার অভিজ্ঞতা আছে। জানিনা এর মাঝে কি আছে। শুধু এটুকু জানি এটা পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা ভাষা। আচ্ছা সেরা ভাষার বীরদের শুধু
না। পরে অবশ্য অভ্রের খোজ পেয়ে মন মত পিসি দিয়ে বাংলা লেখা শুরু করি।
ফেসবুকে প্রথম থেকেই বেশকিছু ফ্রেন্ড পাই যাদের সাথে বেশ ভালো সম্পর্ক
ছিল। কিন্তু তাদের সাথে সম্পর্ক টেকেনি শুধুমাত্র আমার বাংলা প্রীতির কারনে। তারা আমার বাংলা প্রীতিতে যারপরনাই বিরক্ত ছিল। অনেক সময় তিরষ্কারও করতো। বন্ধুত্বের খাতিরে প্রথমে সব মেনে নিলেও পরে আর পারিনি। তাদেরকেও
মাঝে মাঝে বাংলা নিয়ে জ্ঞান দিতাম তাদের অন্য ভাষার প্রতি বেশি দরদের কারনে। তারা আমার ব্লকলিস্টে আছে। হ্যা বাংলার প্রতি ভালোবাসার কারনে আমি যেকোনো কিছু করতে রাজি। অতিমাত্রায় বাংলা প্রীতির কারনে ইংরেজী পরীক্ষাতেও বাংলা লেখার অভিজ্ঞতা আছে। জানিনা এর মাঝে কি আছে। শুধু এটুকু জানি এটা পৃথিবীর সবচেয়ে সেরা ভাষা। আচ্ছা সেরা ভাষার বীরদের শুধু
শ্রদ্ধা জানালেই হবে? আমরাই নেই না ভাষা টাকে ভালোবেসে নিজের মাঝে গেঁথে। বাংলায় কথা তো বলি সবাই। আজ থেকে নাহয় আরেকটু বেশি ভালোবাসি। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস অমর হোক। বাংলার মাহাত্ম্য ছড়িয়ে যাক পৃথিবীর প্রতিটি কোনায়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন